কিভাবে কাতারের এল পাকিং টেস্ট পাস করবেন

 

আসসালামুয়ালাইকুম আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি আমার ইউটিউব চ্যানেল ফেনীর আড্ডা 

যারা আমার ইউটিউব চ্যানেলের নতুন তারা দয়া করে আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে লাইক বাটনে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন। আজকের আলোচনা করব কাতারে ড্রাইভিং এল পার্কিং টেস্ট কিভাবে পাস করবেন সেটা নিয়ে আলোচনা করব।

একটি আকৃতির ঢালের উপর দিয়ে সরানো হল প্রথম ব্যবহারিক ড্রাইভিং পরীক্ষা যা আপনি করেন এটি একটি সীমিত স্থানের মধ্যে গাড়ি চালানোর এবং নিরাপদে এবং নিয়ন্ত্রণে একটি বাঁকের উপর চলে যাওয়ার আপনার ক্ষমতা পরীক্ষা করার উদ্দেশ্যে।

 পরীক্ষাটি লাল আয়তক্ষেত্র থেকে সরে যাওয়ার মাধ্যমে শুরু হয় আমার প্রথম চ্যালেঞ্জ হল গাড়িটিকে নব্বই ডিগ্রি ঢালে ঘুরিয়ে দেওয়া

 ডান আয়না বাঁক এবং থামার একটি শক্ত সাদা লাইনের সাথে সারিবদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত গাড়িটিকে সামনের দিকে চালান

 

 

   স্টিয়ারিং হুইলটি ডানদিকে ঘোরান এবং গাড়ির ডান এবং বামে লাইনের মধ্যে রেখে গাড়ি চালান

  সাদা রেখার ইন্দ্রিয় আছে এবং আপনি যদি তাদের সংস্পর্শে আসেন এবং অ্যালার্ম বাজবে এবং আপনি পরীক্ষায় ব্যর্থ হবেন

  একবার আপনি স্টিয়ারিং হুইলটি সোজা করে টার্মটি সম্পূর্ণ করলে এবং ঢালের মাঝখানে সাদা লাইনের আগে থামলে যদি আপনি সাদা লাইনটি অতিক্রম করেন তবে আপনি পরীক্ষায় ব্যর্থ হবেন

 গাড়িটিকে পিছনের দিকে ঘুরতে না দিতে পার্কিং ব্রেক প্রয়োগ করুন ধীরে ধীরে আপনার বাম পা ক্লাচ প্যাডেল থেকে ছেড়ে দিন যতক্ষণ না সে কামড়ের বিন্দুতে পৌঁছায় ততক্ষণ পর্যন্ত আপনার ডান পা ব্রেক প্যাডেল থেকে তুলে নিন এবং গ্যাসের প্যাডেলটি আলতো করে চাপতে এটি ব্যবহার করুন হ্যান্ডব্রেক গাড়িটিকে বাধা দেবে এই পর্যায়ে সঙ্গে ঘূর্ণায়মান থেকে

  গ্যাস প্যাডেলটি আরও টিপুন এবং ক্লাচ প্যাডেলটি ধীরে ধীরে ছেড়ে দিন যতক্ষণ না আপনি অনুভব করেন যে গাড়িটি এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে

  এই মুহুর্তে হ্যান্ডব্রেক ছেড়ে দিন এবং ঢালের শেষ প্রান্তে গাড়ি চালান এবং থামুন

   কৌশলটি সুচারুভাবে সম্পন্ন করার চেষ্টা করুন এবং এমন ভুলগুলি এড়ান যা আপনাকে পরীক্ষায় ব্যর্থ হতে পারে

  একজন গ্যাস প্যাডেলটি খুব বেশি অতিক্রম করার ফলে ইঞ্জিনটি জোরে ঘষে এবং হ্যান্ডব্রেক ছেড়ে দিলে গাড়িটি আক্রমনাত্মকভাবে চলতে শুরু করে

 

 দুইটি গ্যাসের প্যাডেলটি পর্যাপ্ত চাপ না দেওয়া বা বিটিং পয়েন্টে পৌঁছানোর জন্য ক্লাচ প্যাডেলটি পর্যাপ্তভাবে ছেড়ে না দেওয়া যার ফলে গাড়িটি পিছনের দিকে গড়িয়ে যায়

  একই সাথে ক্লাচ প্যাডেল ছেড়ে দেওয়ার সময় এবং গ্যাসের প্যাডেল টিপে ইঞ্জিন সংরক্ষণ করার সময় তিনটির মতো নির্ভুলতা এবং সঠিক নিয়ন্ত্রণ

  পরীক্ষার দ্বিতীয় অংশ হল গাড়িটিকে স্টার্টিং পয়েন্টে ফিরিয়ে আনা

  এই অংশে প্রধান চ্যালেঞ্জ হল সীমিত জায়গার মধ্যে পিছনের দিকে যাওয়ার সময় গাড়িটিকে নব্বই ডিগ্রি ঘুরিয়ে দেওয়া

  আপনার বাম পা ক্লাচ প্যাডেলের উপর রাখুন এবং রিভার্স গিয়ার লাগান তারপর ধীরে ধীরে আপনার ব্রেকের পা তুলুন যাতে গাড়িটি পিছনের দিকে যেতে পারে ব্রেকগুলির চাপ নিয়ন্ত্রণ করে একটি ধীর গতি বজায় রাখুন

  হলুদ লাইন থেকে আপনার গাড়ির টায়ারগুলি প্রায় দশ সেন্টিমিটার দূরে থাকার জন্য ডানদিকে সামান্য বাঁক দিন

   বাঁক শুরু করতে উপযুক্ত পয়েন্টে থামুন

  

  এই বিন্দুটিকে আপনার বেছে নেওয়া একটি নির্দিষ্ট চিহ্ন দ্বারা চিহ্নিত করা যেতে পারে যেমন সামনের ডানদিকের জানালার পিছনের কোণে অন্য চিহ্নের উপস্থিতি।

  স্টিয়ারিং হুইলটিকে পুরোটা ডানদিকে ঘুরিয়ে দিন এবং কোণগুলিতে নজর রাখার সময় উল্টানো চালিয়ে যান যাতে আপনি উভয় পাশে সাদা রেখা স্পর্শ না করেন।

  একবার আপনি পালা শেষ করার পরে স্টিয়ারিং হুইল সোজা করুন

 ব্রেক প্যাডেলটি সম্পূর্ণরূপে ছেড়ে দিয়ে এবং ধীরে ধীরে আপনার পা ক্লাচ প্যাডেল থেকে তুলে ধরে উল্টানো চালিয়ে যান যতক্ষণ না আপনি প্রারম্ভিক বিন্দুতে পৌঁছান এবং থামেন।

 

 

 

 

ফেনী নদী
ফেনী নদী বাংলাদেশের একটি আঞ্চলিক নদী।নদীটি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের ফেনী, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রাম জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ১৫৩ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ১৫৯ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক ফেনী নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের নদী নং ১২।
ফেনী নদী
দেশ বাংলাদেশ
অঞ্চল চট্টগ্রাম বিভাগ
জেলাসমূহ ফেনী জেলা, খাগড়াছড়ি জেলা, চট্টগ্রাম জেলা
উৎস ত্রিপুরা
মোহনা সন্দ্বীপ চ্যানেল
দৈর্ঘ্য  ১৫৩ কিলোমিটার (৯৫ মাইল)

এক পাশে পার্বত্য রামগড় ও চট্টগ্রামের মিরসরাই, আরেক পাশে ফেনীর ছাগলনাইয়া। মাঝে ফেনী নদী। খাগড়াছড়ি’র পার্বত্য মাটিরাঙ্গা ও পানছড়ির মধ্যবর্তী “ভগবান” টিলা থেকে ছড়া নেমে আসে ভাটির দিকে। আর আসালং-তাইন্দং দ্বীপ থেকে রূপ নেয় ফেনী নদী নামে। ভগবানটিলার পর আসালং তাইন্দং এসে প্রাকৃতিকভাবে প্রবাহিত ছড়াকে কেটে ভারতের ভেতরে প্রবেশ করানো হয়েছে।
ফেনী নদীর উৎসমূখ আসলে বাংলাদেশে নাকি ভারতে, তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। বাংলাদেশের সরকারি তথ্যে ফেনী নদীর উৎপত্তি খাগড়াছড়িতে। অন্যদিকে বাংলাপিডিয়ার তথ্যানুসারে এর উৎপত্তি ত্রিপুরা রাজ্যে অবস্থিত পর্বত শ্রেণিতে। কোনো কোনো গবেষকের মতে, মাটিরাঙ্গা অঞ্চলের পাহাড় থেকে কয়েকটি ছড়া ফেনী নদীতে গিয়ে পড়ার কারণে অনেকে বিভ্রান্ত হয়ে বাংলাদেশ থেকে ফেনী নদীর উৎপত্তি হয়েছে বলে মনে করে। তার মতে, সেই স্থান থেকে প্রায় আড়াই কিলোমিটার ভারতের দিকে দেউটামারা পাহাড়ে এর প্রধান উৎপত্তিস্থল।
ফেনী নদী মাটিরাংগা ও পান ছড়ি এর মধ্যবর্তী ২৩°২০´ উত্তর অক্ষাংশ ও ৯২°২০´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে উৎপন্ন হয়ে রামগড় পর্যন্ত দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে প্রবাহিত হয়ে ত্রিপুরা রাজ্য ও পার্বত্য চট্টগ্রামের মধ্যে সীমান্তরেখা এঁকে দিয়েছে। পরবর্তীতে পশ্চিমে আলীগঞ্জ পর্যন্ত প্রবাহিত হয়ে ত্রিপুরা ও চট্টগ্রামের মধ্যকার সীমান্ত তৈরি করেছে। পাহাড়ি নিবাস ত্যাগ করে ফেনী জেলা থেকে চট্টগ্রামকে বিভক্তকারী এই নদী সমভূমি ধরে প্রবাহিত হয়ে ২২°৫০´ উত্তর অক্ষাংশ ও ৯১°২৭´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে।

উৎসমূল থেকে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত ফেনী নদীর দৈর্ঘ্য ১১৫.৮৫ কিমি এবং বঙ্গোপসাগর থেকে রামগড় পর্যন্ত ৮০.৪৫ কিমি অংশ বছরের গোটা সময় ধরে ছোট নৌকা চলাচলের উপযোগী। বর্ষা মৌসুমে ফেনী নদী কানায়-কানায় ভরে ওঠে এবং ভারি বর্ষণের পর প্রবল স্রোত আর ঘূর্ণিপাকে এই নদীর প্রতিটি বাঁক প্রমত্ত ও উত্তাল হয়ে ওঠে। নোয়াখালী জেলার মুহুরী নদী, যা ছোট ফেনী নদী নামেও পরিচিত, ফেনী নদীর মোহনায় এসে মিলিত হয়েছে। তবে চট্টগ্রাম জেলা থেকে কোন উপনদী এটির সঙ্গে এসে মিলিত হয়নি। পাহাড়ি ঢাল থেকে যথেচ্ছভাবে গাছপালা কেটে নেওয়ায় পাহাড়ি অঞ্চলে ব্যাপক ধস ও ভাঙনের কারণে নদীটি ধীরে ধীরে ভরাট হয়ে আসছে এবং পাহাড়ি ঢল জনিত বন্যার প্রকোপ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
চট্টগ্রাম, নোয়াখালী ও ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের মধ্যে সীমানা চিহ্নিতকারী ফেনী নদী মূলত বাংলাদেশের অন্তর্গত। তবে ১৯৬০ সাল থেকে ভারত সরকার এই নদীর মধ্যভাগ পর্যন্ত ভারতের অধীনে দাবি করে আসছে।

feni district map

 

feni district map bangladesh